২৫শে জুন, ২০২৫

১১ই আষাঢ়, ১৪৩২

২৯শে জুল-হিজ্জাহ, ১৪৪৬

বুধবার

Shilpo Bangla Logo
FacebookYouTubeTelegram

জাতীয়

সাভার

আশুলিয়া

সারাদেশ

ক্যাম্পাস

চাকরি

অর্থ-বাণিজ্য

আন্তর্জাতিক

খেলা

বিনোদন

প্রবাস

ধর্ম

স্বাস্থ্য

শিক্ষা

পরিবেশ

মনোবিজ্ঞান

সাহিত্য-সংস্কৃতি

বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সোশ্যাল মিডিয়া

ফ্যাক্ট চেক

মতামত

ইউটিউব

সর্বশেষ

ইরান থেকে আবার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ৩ জন নিহতের দাবি

সম্পূর্ণ নিউজ

সাভার থেকে ঢাকায় আনা হয়েছে তামিমকে

সাভার থেকে ঢাকায় আনা হয়েছে তামিমকে

রিপোর্টার: রিফাত বিল্লাহ,প্রকাশ: ২৬ মার্চ, ২০২৫ এ ০১:৫৪ PM

উন্নত চিকিৎসার জন্য সাভার থেকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়েছে তামিম ইকবালকে। 

মঙ্গলবার (২৫ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টা ৪৫ মিনিটে সাভার থেকে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে রওনা হন তামিম। এরপর ৮টা ৩৭ মিনিটে তাকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স এভারকেয়ার হাসপাতালে এসে পৌঁছায়। 

এর আগে বিকেলে সাভারের কেপিজে হাসপাতালে তামিম ইকবালকে দেখতে গিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবু জাফর বলেছিলেন, ‘তাকে এখন মুভ করা রিস্কি হবে। তবে পারিবারিক সিদ্ধান্তে ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে নেয়া হবে তামিমকে।’

এর আগে দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলন করেছেন কেপিজে হাসপাতালের চিকিৎসকরা। তারা জানান, তামিম ‘ক্রিটিক্যাল পিরিয়ড’ পেরিয়ে এখন অনেকটাই সুস্থ। তবে আরও কয়েকদিন সতর্ক থাকতে হবে তাকে।  

সোমবার ২৪ (মার্চ) সারা রাত সিসিইউতে পর্যবেক্ষণে থাকার পর আজ সকালে কেবিনে নেওয়া হয় তামিমকে। সেখানে তিনি স্বজনদের সঙ্গে কথা বলেছেন, খাবার খেয়েছেন এবং হাঁটার চেষ্টা করেছেন বলে জানা গেছে।  

সোমবার সকালের দিকে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে (ডিপিএল) মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হয়ে মাঠে নেমেছিলেন তামিম। বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে খেলা শুরুর আগে নির্ধারিত সময়ে টসও করেছেন অধিনায়ক তামিম। কিন্তু পরে আর ফিল্ডিংয়ে নামতে পারেননি তিনি।  

খেলা শুরুর আগে বুকে ব্যথা অনুভব করায় বিকেএসপির কাছেই কেপিজে হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাকে। এনজিওগ্রাম করে জানা যায়, হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন তামিম। তার হার্টে ব্লক ধরা পড়ে। হাসপাতাল থেকে তামিমকে ঢাকায় আনার চেষ্টা করা হয় হেলিকপ্টার যোগে। তবে পরিস্থিতি অনুকূলে না থাকায় তা করা যায়নি।  

হার্ট অ্যাটাকের পর তামিমের শারীরিক অবস্থার মারাত্মক অবনতি হয়েছিল। হার্ট কাজ করা বন্ধ করে দিয়েছিল। যে কারণে তাকে ২২ মিনিট ধরে সিপিআর এবং ৩ বার ডিসি শক দিতে হয়েছে। পরে ওই হাসপাতালেই তার হার্টে রিং পরানো হয়। হার্টে রিং পরানোর পর তামিমের শারীরিক অবস্থার উন্নতি হয়। জ্ঞানও ফেরে দ্রুতই। এখন তিনি শঙ্কামুক্ত।